আঞ্চলিক কৃষি কারিগরী সমন্বয় সভা গত ২৯ আগস্ট নগরীর খামারবাড়িস্থ ডিএই সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (ডিএই) বরিশাল অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক মো. আ. আজিজ ফরাজির সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন আঞ্চলিক বীজ প্রত্যয়ন অফিসার অশোক কুমার শর্মা, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মানবেন্দ্র লাল সাহা, মৎস্য অধিদপ্তরের উপপরিচালক মোহা. বজলুর রশীদ, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের (ব্রি) মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. আলমগীর হোসেন, আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের (বারি) মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. আব্দুল ওহাব, পানি উন্নয়ন বোর্ডের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো. রমজান আলী প্রামানিক, বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনের (বিএডিসি) যুগ্ম পরিচালক মো. রমিজুর রহমান, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (ডিএই) বরিশালের উপপরিচালক রমেন্দ্র নাথ বাড়ৈ, ডিএই পিরোজপুরের উপপরিচালক মো. আবুল হোসেন তালুকদার, ডিএই আঞ্চলিক কার্যালয়ের উপপরিচালক তুষার কান্তি সমদ্দার, মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের (এসআরডিআই) প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. সাব্বির হোসেন, বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিজেআরআই) প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মোহাম্মদ আল হোসেন প্রমুখ। সভাপতি তাঁর বক্তৃতায় বলেন, কৃষিতে অন্য স্থান হতে পিছিয়ে পড়া এ অঞ্চল বর্তমান সরকারের সুদৃষ্টিতে ইতোমধ্যেই প্রভাব পড়তে শুরু করছে। যেহেতু উত্তরের কৃষি এখন দক্ষিণে ছড়িয়ে দেয়ার কাজ চলছে। অদূর ভবিষ্যতে দক্ষিণাঞ্চল হবে কৃষিবিপ্লবের অনন্য উদাহরণ। অনুষ্ঠানে আগামী রবি মৌসুমে মাঠফসল, উদ্যান ফসল, বনায়ন, মৎস্য এবং প্রাণিসম্পদ অর্থাৎ কৃষির প্রতিটি সেক্টরে দক্ষিণাঞ্চলের সমস্যা, এর সমাধান এবং সম্ভাবনা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর সুপারিশমালা গৃহীত হয়। এতে কৃষক এবং জনপ্রতিনিধিসহ ডিএই, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর, মৎস্য অধিদপ্তর, ব্রি, বারি, বিনা, বিএডিসি, কৃষি তথ্য সার্ভিস, এসআরডিআই, পানি উন্নয়ন বোর্ড, কৃষি বিপণন অধিদপ্তর, বিজেআরআই, বিআরডিবি এবং আবহাওয়া অধিদপ্তরের ৩০ জন কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।